শুক্রবার গভীর রাতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে।
বিয়ানীবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জুবের আহমদ জানান, মাদ্রাসা ছাত্র মুরাদ দীর্ঘদিন থেকে তার ফেসবুক পেজে রাষ্ট্র, সরকার এবং ধর্মীয় উস্কানীমূলক মন্তব্য করে আসছে।
সর্বশেষ সে সবাইকে জিহাদের প্রস্তুতি নেয়ার আহবান জানিয়ে একটি মন্তব্য পোস্ট করে।
আইনশৃংখলা বাহিনীর সাইবার অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বিষয়টি নজরে এনে তাকে গ্রেফতারের জন্য তৎপর হয়ে ওঠেন। পরে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
ওসি জানান, শনিবার দুপুরে তাকে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
বিয়ানীবাজার উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এম এ কাদির ওই মাদ্রাসা ছাত্রের পিতা একজন মুক্তিযোদ্ধা বলে নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে উপজেলার আঙ্গুরা মোহাম্মদপুর মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা আবু ইউসুফ জানান, মুরাদ কয়েক বছর আগে তাদের মাদ্রাসায় ভর্তি হলেও পরে তার ছাত্রত্ব বাতিল করা হয়। বর্তমানে সে কোন মাদ্রাসার ছাত্র তা তিনি জানাতে পারেননি।
শুক্রবার গভীর রাতে পুলিশ তার বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করে। তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
বিয়ানীবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. জুবের আহমদ জানান, মাদ্রাসা ছাত্র মুরাদ দীর্ঘদিন থেকে তার ফেসবুক পেজে রাষ্ট্র, সরকার এবং ধর্মীয় উস্কানীমূলক মন্তব্য করে আসছে।
সর্বশেষ সে সবাইকে জিহাদের প্রস্তুতি নেয়ার আহবান জানিয়ে একটি মন্তব্য পোস্ট করে।
আইনশৃংখলা বাহিনীর সাইবার অপরাধ বিশেষজ্ঞরা বিষয়টি নজরে এনে তাকে গ্রেফতারের জন্য তৎপর হয়ে ওঠেন। পরে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
ওসি জানান, শনিবার দুপুরে তাকে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।